বাহিরের দেশ ডেস্ক : গত কয়েক মাস ধরেই যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইউক্রেন-রাশিয়া সীমান্তে। ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্য হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করার পরই রাশিয়া প্রায় এক লাখ সৈন্য মোতায়েন করে।
ইউক্রেনে যেন কোনো ধরনের হামলা না হয় সেজন্য ন্যাটো ও রাশিয়ার মধ্যে দুই দফা আলোচনা হয়। তবে আলোচনা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে দাবি করে রাশিয়া।
এখন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, রাশিয়া ছুতো খুঁজছে হামলা করার।
এ ব্যপারে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রয়টার্সকে একজন সামরিক কর্মকর্তা বলেন, রাশিয়ার নিজস্ব লোকেরা সামাজিক মাধ্যমগুলোতে মিথ্যা গল্প বানাচ্ছে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে। যেন রাশিয়ার হামলা দরকার ছিল এমনটি বলে সবাই।
নাম না প্রকাশের শর্তে গণমাধ্যম অ্যাসোসিয়েট প্রেসকে যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যেই রাশিয়ার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নাশকতাকারীরা বিষ্ফোরক সামগ্রী নিয়ে অপারেশনে নেমে পড়েছেন।
যদি রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ চান, তাহলে নাশকতাকারীরা পূর্ব ইউক্রেনে রাশিয়ার সৈন্যদের ওপর হামলা করে এর দায় ইউক্রেনের ওপর চাপাবে।
তবে মস্কোর পক্ষ থেকে এসব তথ্যকে মিথ্যা বলে দাবি করা হয়েছে।
ন্যাটো ইউক্রেনকে কখনো তাদের সদস্য বানাবে না। ন্যাটো তাদের সদস্য সংখ্যা সীমিত রাখবে এমন দাবি করেছে রাশিয়া। এজন্য ন্যাটোর কাছে তারা গ্যারান্টি চেয়েছে। ন্যাটোর প্রধান সদস্য যুক্তরাষ্ট্র এসব দাবি নাকচ করে দিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে তারা আরো আলোচনা করতে চান।gডেস্ক
গত কয়েক মাস ধরেই যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইউক্রেন-রাশিয়া সীমান্তে। ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্য হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করার পরই রাশিয়া প্রায় এক লাখ সৈন্য মোতায়েন করে।
ইউক্রেনে যেন কোনো ধরনের হামলা না হয় সেজন্য ন্যাটো ও রাশিয়ার মধ্যে দুই দফা আলোচনা হয়। তবে আলোচনা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে দাবি করে রাশিয়া।
এখন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, রাশিয়া ছুতো খুঁজছে হামলা করার।
এ ব্যপারে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রয়টার্সকে একজন সামরিক কর্মকর্তা বলেন, রাশিয়ার নিজস্ব লোকেরা সামাজিক মাধ্যমগুলোতে মিথ্যা গল্প বানাচ্ছে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে। যেন রাশিয়ার হামলা দরকার ছিল এমনটি বলে সবাই।
নাম না প্রকাশের শর্তে গণমাধ্যম অ্যাসোসিয়েট প্রেসকে যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইতোমধ্যেই রাশিয়ার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নাশকতাকারীরা বিষ্ফোরক সামগ্রী নিয়ে অপারেশনে নেমে পড়েছেন।
যদি রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ চান, তাহলে নাশকতাকারীরা পূর্ব ইউক্রেনে রাশিয়ার সৈন্যদের ওপর হামলা করে এর দায় ইউক্রেনের ওপর চাপাবে।
তবে মস্কোর পক্ষ থেকে এসব তথ্যকে মিথ্যা বলে দাবি করা হয়েছে।
ন্যাটো ইউক্রেনকে কখনো তাদের সদস্য বানাবে না। ন্যাটো তাদের সদস্য সংখ্যা সীমিত রাখবে এমন দাবি করেছে রাশিয়া। এজন্য ন্যাটোর কাছে তারা গ্যারান্টি চেয়েছে। ন্যাটোর প্রধান সদস্য যুক্তরাষ্ট্র এসব দাবি নাকচ করে দিয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে তারা আরো আলোচনা করতে চান।