300X70
রবিবার , ২৫ জুন ২০২৩ | ২৬শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ ও দূর্নীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আনন্দ ঘর
  4. আনন্দ ভ্রমন
  5. আবহাওয়া
  6. আলোচিত খবর
  7. উন্নয়নে বাংলাদেশ
  8. এছাড়াও
  9. কবি-সাহিত্য
  10. কৃষিজীব বৈচিত্র
  11. ক্যাম্পাস
  12. খবর
  13. খুলনা
  14. খেলা
  15. চট্টগ্রাম

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও খেলাপি ঋণ আদায় বড় চ্যালেঞ্জ

প্রতিবেদক
বাঙলা প্রতিদিন২৪.কম
জুন ২৫, ২০২৩ ১২:২০ পূর্বাহ্ণ

বাজেট পরবর্তী অর্থনীতি—–
অর্থনৈতিক প্রতিবেদক : বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, মূলস্ফীতি রোধ ও খেলাপী ঋণ আদায়সহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলাই হচ্ছে বাজেট পরবর্তী বড় কাজ। বাজার ব্যবস্থাপনা দুর্বলতার কারণে এখনও মূল্যস্ফীতির হার ৯ শতাংশের বেশি।

দেশের অর্থনীতি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, স্বাধীনতার ৫১ বছরে আমাদের অনেক অর্জন রয়েছে। অর্থনীতিতে ঘটেছে অনেক রূপান্তর। গ্রামীণ অর্থনীতি শুধু শস্য উৎপাদন নয়, হাঁস-মুরগি-মাছসহ নানা পেশায় জড়িয়ে কর্মসংস্থান হয়েছে লাখ লাখ মানুষের। প্রযুক্তিগত উন্নয়নেও গ্রামীণ অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে।

আমাদের অর্থনীতির আকার ২০০৮ সাল পর্যন্ত ছিল ৯০ বিলিয়ন ডলার (৯ হাজার কোটি)। বর্তমানে (২০২৩) এর পরিমাণ ৪৬৫ বিলিয়ন (৪৬ হাজার ৫০০ কোটি) ডলার। কিন্তু আমাদের আয় ও সম্পদের বৈষম্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। তারপরও সক্ষমতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা এবং সর্ব ক্ষেত্রে সুশাসনের অভাবের কারণে উন্নয়নের সুফল সাধারণ মানুষ সেভাবে পাচ্ছে না। ৫০% লোক এখন ব্যাংকিং আওতায় আসেনি, পুঁজিবাজার ও ব্যাংক খাতে রয়েছে নানা ধরনের সমস্যা।

চলমান রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে সৃষ্ট অর্থনীতিক সংকটের ধাক্কা আমাদের অর্থনীতিতেও লেগেছে। ফলে চলতি অর্থবছর শেষে জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) প্রবৃদ্ধির কাঙ্খিত অর্জন সম্ভব হবে না। স্থিতিশীল অর্থনীতি বজায় রাখা ও কাক্সিক্ষত প্রবৃদ্ধি, উৎপাদন বৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বিকল্প নেই। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। মূল্যস্ফীতিকে সহনীয় করতে হলে উৎপাদন বাড়াতে হবে।

বিশ্ব ব্যাংকের সাবেক লিড অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেনের মতে বাংলাদেশের জন্য বৈশ্বিক অর্থনীতির ৩টি দিক প্রাসঙ্গিক, তা হচ্ছে : আন্তর্জাতিক বাজারের সুদহার কোন দিকে যাচ্ছে, পণ্য বাজারের মূল্য কোন দিকে যাচ্ছে, বিশেষ করে জ্বালানি তেল, সার, লোহা, সিমেন্ট ও শিল্পের কাঁচামাল। তৃতীয় বিষয় হচ্ছে ডলারের বিনিময় হার অর্থনীতি বিশ্লেষকদের মতে আমাদের বিনিময় হার বাজারভিত্তিক নয়, বাজারভিত্তিক বিনিময় হার হলে আনুষ্ঠানিক মাধ্যমে ডলারের সরবরাহ বাড়বে।

সুদহার ও বিনিময় হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে দোদুল্যতার কারণে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স দুই মাধ্যমে ডলারের সরবরাহ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের পুঁজি বাজারেও বিনিয়োগকারীরা আস্থার সংকটে ভুগছে। ব্যাংক খাতে রয়েছে তারল্য সংকট। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য থেকে দেখা যায়, তারল্য সংকটের কারণে দেশে আন্তঃব্যাংক মুদ্রা বাজারের (কলমানি) দৈনন্দিন লেনদেন ৫-৭ হাজার কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এক দিন মেয়াদি ধারের সুদের হারও উঠে গেছে ৭.৫ শতাংশে। তারপরও কলমানি বাজারে চাহিদা অনুযায়ী তারল্য সংস্থানও হচ্ছে না।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, আমাদের অর্থনীতিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। সেসব সম্ভাবনাকে অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে। আমরা যদি কমপক্ষে ৫টি গুরুত্বপূর্ণ খাত বিশেষ করে উৎপাদন বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে অর্থাৎ রেমিট্যান্স আহরণে জোরদার, রপ্তানি আয়, বৃদ্ধি সঠিক উপায়ে প্রয়োজনীয় খাতে বিনিয়োগ প্রদান ও খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারি তাহলে অর্থনীতির বর্তমান সংকটকাল উত্তরণ সহজ হতে পারে।

আমাদের দেশে প্রচুর সম্পদ রয়েছে। আমাদের জনসংখ্যা হলো বড় সম্পদ, আমাদের কৃষি জমি অনেক উর্বর। শিল্পের জন্য রয়েছে প্রচুর সম্ভাবনা। শুধু পোশাক শিল্পের ওপর নির্ভর করে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের চিন্তা থেকে সরে আসতে হবে। বৈশ্বিক তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশ্বের দ্বিতীয় হলেও এখনও এর কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন। শ্রমিকের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি ও তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ঘাটতি রয়েছে।

বিশেষ করে কৃষি ও খাদ্য শস্য উৎপাদনের পাশাপাশি মাছ, সবজি, পশু পালন, গোশত উৎপাদন, আলু উৎপাদন, নানা ধরনের ফল উৎপাদনের প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। বাংলাদেশে এর অনুকূল পরিবেশও রয়েছে। কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি অব্যাহত না রাখলে সংকট আরও ভয়াবহ হতে পারে। ধান উৎপাদনসহ কৃষি সামগ্রিক ও সবজি উৎপাদন বাড়াতে হবে।

অন্যদিকে বিদ্যুৎ জ্বালানি সংকট, খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে। আমাদের যে প্রচুর আবাদি জমি আছে তা সঠিক ব্যবহারের পাশাপাশি অনাবাদি জমিগুলো আবাদযোগ্য করে উৎপাদনে কাজে লাগাতে হবে। কৃষকরা কৃষিপণ্যের ন্যায্য মূল্য মধ্যস্বত্বভোগীদের জন্য পায় না। কৃষিতে মুনাফা কম হওয়ায় নতুন প্রজন্ম এই খাতে আসতে চায় না। কৃষিপণ্যের মূল্য সংযোজন ব্যবস্থা গড়ে তোলা উচিত।

এ খাতে কৃষকের ন্যায্য মূল্য পাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। কৃষির পাশাপাশি শিল্প উৎপাদনে জোরদার করতে হবে। শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহের ক্ষেত্রে বাধা দূর করতে হবে। দেশের মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে হলে বাজার ব্যবস্থার প্রতি মনোযোগী হতে হবে। বাজারের কালোবাজারি, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করতে হবে।

কারণ বাজার পণ্যের মূল্য এত বেশি যে, মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। মূল্যস্ফীতির ক্রমাগত বৃদ্ধি রোধ করতে হবে। বাজার ব্যবস্থাপনা দুর্বলতায় বাড়ছে পণ্যের দাম। বিশেষ করে চাল, ডাল, আটা, চিনি, ভোজ্যতেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমলেও স্থানীয় বাজারে এর কোনো প্রভাব নেই। অভ্যন্তরীণভাবে উৎপাদিত পণ্যের দামও কারণ ছাড়া ঊর্ধ্বমুখী।

সরকারি গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস) এর এক তথ্যে জানা যায়, টেকসই অর্থনীতির জন্য মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখিতা দূর করে অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা সম্ভব। রেমিট্যান্স আহরণের ক্ষেত্রে প্রবাসী আয় ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবেশ করানো, হুন্ডি রোধে বিকল্প ব্যবস্থা প্রবর্তন করা, প্রশিক্ষিত শ্রমিক বিদেশে পাঠিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বাড়াতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, পুরো মার্চ ২০২৩ মাসে বৈধ পথে ২০১ কোটি ৭৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। কিন্তু মোট রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে ২.৪৯ শতাংশ। এ বিষয়টি আমলে নেয়া উচিত। দেশের রপ্তানি খাতে ৮৫ শতাংশ অবদান রেখেছে তৈরি পোশাক খাত।

এ পর্যন্ত বৃহদায়তন রপ্তানির সক্ষমতা গড়ে উঠেছে শুধু এই শিল্পটিতেই। বৈশ্বিক পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশ্বে দ্বিতীয়, তবে রপ্তানি বাণিজ্যে বাংলাদেশ পোশাক পণ্যে কাঙ্খিত দাম পায় না। বিশ্ব বাজারে টিকে থাকতে হলে প্রতিযোগিতা করেই টিকে থাকতে হবে। এজন্য গুণগত মানও কানেক্টিভিটি বাড়াতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২১-২০২২ অর্থবছরে দেশে মোট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৩২ হাজার ৭০৯ কোটি টাকার কিছু বেশি। এর মধ্যে তৈরি পোশাক থেকে এসেছে ২ লাখ ৮২ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা, যা মোট রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশ। পাট ও পাটজাতদ্রব্যের অবদান ছিল ২.৬৩ শতাংশ। বিশ্ব ব্যাংকের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়, বাংলাদেশের রপ্তানির বৈচিত্র আনতে হলে পণ্য-সংশ্লিষ্ট ট্যারিফ কাঠামোর পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।

পাশাপাশি সেবা খাত ও বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরও উদারিকরণনীতি গ্রহণ করতে হবে। দেশের রপ্তানি খাত এককভাবে একটি পণ্যে (পোশাক খাত) কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়া সার্বিক অর্থনীতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। তাই রপ্তানি বৈচিত্রায়ন জরুরি। রপ্তানি বাজারের বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে বৈচিত্র্যায়নের পাশাপাশি কিছু নীতিগত সংস্কার প্রয়োজন। পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়াশিল্প, ফুটওয়্যার এমনকি ফিশিংয়ের মতো খাতগুলোও রপ্তানিতে বেশ অগ্রগতির সুযোগ রয়েছে।

বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে দেখা যায়, ২০২২ সালে প্রথম ৬ মাসে পুঞ্জীভূত এফডিআই কমেছে ৫ শতাংশ। ঋণপত্র খোলা কমেছে ৬৭ শতাংশ। শিল্প মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি কমতে থাকলে বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। দেশের বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সরকারি পরিষেবাগুলো আরও উন্নত ও ডিজিটালাইজ করা উচিত আর্থিক খাতের স্বচ্ছতা বাড়াতে নজরদারি বাড়াতে হবে।

দেশীয় বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির গুরুত্বারোপ করতে হবে। দেশের সবচেয়ে বেশি বিদেশি বিনিয়োগকারী দেশ মার্কিনযুক্ত রাষ্ট্র। যার পরিমাণ ৪১০ কোটি ডলার। বিড়ার তথ্য মতে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ২৫৬ কোটি মার্কিন ডলার। সম্প্রতি মার্কিন পরাষ্ট্র দপ্তরে তাদের এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ, জ্বালানি, তৈরি পোশাক, কৃষি, আইসিটি, অবকাঠামো ও প্রকৌশলী সেবা, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও সেবা, স্বাস্থ্য এবং শিক্ষাসহ মোট ৯টি খাতকে সম্ভাবনাময়ী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সম্ভাবনা থাকলেও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং কানেক্টিভিটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এসব বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবে। অর্থনীতির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হলো খেলাপি ঋণ আদায়। বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণ কমানোর জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেও কাক্সিক্ষত ফলাফল পাচ্ছে না।

এজন্যই দেশের বণিক শ্রেণির সহায়তা ও ঋণ আদায়ে জোর তাগাদার পাশাপাশি অর্থঋণ আদালতকে আরও শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে দেখা যায়, গত ২০২০ সালে (৩১-১২-২০২০) খেলাপি ঋণ ছিল ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা।

গত ডিসেম্বর ২০২২-এ তা কমে দাঁড়ায় ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। তিন মাসে খেলাপি ঋণ কমেছে ১৩ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকা। খেলাপি ঋণ বাড়ানোর অন্যতম কারণ হলো কিছু ইচ্ছাকৃত খেলাপি গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের গড়িমশি ও আইনি কাঠামোর দুর্বলতা।

বর্তমানে ব্যাংকিং খাতকে মজবুত কাঠামোর মধ্যে আনতে হলে ঋণ আদায় বাড়াতে হবে, খেলাপিসহ অবলোপনকৃত ঋণ আদায় বাড়াতে হবে। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন বৈষম্য কমানো।

সর্বশেষ - খবর

আপনার জন্য নির্বাচিত

জিয়া পরিবার, খুনি পরিবার : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী আবারো করোনায় আক্রান্ত

অসাম্প্রদায়িকতার প্রতিভূ বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ লালন করতে হবে : শ ম রেজাউল করিম

পদ্মা পাড়ে জনস্রোত

ত্রাণ বিলে ট্রাম্পের স্বাক্ষর, রক্ষা পেল ১ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন নাগরিক

লোহাগাড়ায় বিজিবি’র বাস-লেগুনা সংঘর্ষ, নিহত ৩

কৃষিকে লাভজনক করতে বেসরকারি খাতের সহযোগিতা প্রয়োজন: কৃষিমন্ত্রী

১৪ দলের সঙ্গে কিছু আসনে সমঝোতা আওয়ামী লীগের

সুখী, সুন্দর, উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

ট‌ফিতে সরাস‌রি সম্প্রচার করা হ‌বে এশিয়া কাপ ও আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেট

ব্রেকিং নিউজ :