এএইচএম সাইফুদ্দিন, নিজস্ব প্রতিবেদক: শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসলে দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়। আর বিএনপি জামাত আসলে দেশ ধবংশ হয়ে যায় জানিয়ে আওয়ামীলীগ সভানেএী শেখ হাসিনা যতদিন দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিন এ দেশের মানুষ না খেয়ে থাকবে না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ মোহাম্মদ হাবিব হাসান ।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসলে দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়। আর বিএনপি জামাত আসলে দেশ ধবংশ হয়ে যায়। তাই শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই।
আজ রোববার রাজধানীর উওরা ৭ নং সেক্টর এশিয়ান ইউনির্ভারসিটি সামনে করোনা মহামারি ক্ষতিগ্রস্হ পরিবারের মাঝে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিতরন অনুষ্টানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় উত্তরা ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এ কর্মসুচির আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন উত্তরা ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সালাউদ্দিন আহম্মেদ খোকা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্য শবনম জাহান শিলা।
এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর উওর আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক মো মতিউর রহমান, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম মাহাবুব, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসার উদ্দিন খান, বিমানবন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহজাহান আলী মন্ডল, উওরা পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড, মনোয়ারুল ইসলাম রবিন, উওরা পুর্ব থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্বা কুতুব উদ্দিন আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ন সম্পাদক নুরুল আমিন নুরু, আওয়ামীলী নেএী নাসিমা বারী চৌধুরী,আওয়ামীলীগ নেতা সাইদ সিদ্দিকী কাক্কা, সালা উদ্দিন লাবলুসহআওয়ামীলীগ এবং তার সহয়েগী অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দরা এসময় উপস্হিত ছিলেন।
বিএনপি-জামাত সরকারের কথা উল্লেখ করে বলেন, বিদু্তের দাবিতে যারা মানুষকে হত্যা করেছে, গরিব মানুষের সম্পদ যারা লুটপাট করেছে, দেশের টাকা বিদেশে পাচার করেছে, যারা আরাম আয়েশ করেছে, সেই মানুঢ গুলোর দলআমরা ধিক্কার জানাই। এতো দিন কোথায় ছিলেন আপনারা।
তিনি বলেন, রাজনীতি হলো মানুষের সেবা করা। লুটপাট করে নিজের পকেট ভরা নয়।
যারা এতিম ও গরিব দুঃখী মানুষের টাকা মেরে খেত,তাদেট থেকে আপনারা সাবধান থাকুন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা উদ্ধৃতি দিয়ে হাবিব হাসান আরো বলেন, শীঘ্রই করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ৮০% মানুষকে করোনার টিকার আওতায় আনা হবে।
অনুষ্টান শেষে প্রায় ৫ শ গরিব-দুঃখী মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে ছিল চাল, ডাল, তেল, লবন, সাবান প্রভৃতি।
