300X70
বুধবার , ৯ ডিসেম্বর ২০২০ | ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ ও দূর্নীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আনন্দ ঘর
  4. আনন্দ ভ্রমন
  5. আবহাওয়া
  6. আলোচিত খবর
  7. উন্নয়নে বাংলাদেশ
  8. এছাড়াও
  9. কবি-সাহিত্য
  10. কৃষিজীব বৈচিত্র
  11. ক্যাম্পাস
  12. খবর
  13. খুলনা
  14. খেলা
  15. চট্টগ্রাম

বিজয়ের মাস: ৯ ডিসেম্বর রচিত হতে থাকে যুদ্ধ জয়ের অমর গাঁথা

প্রতিবেদক
বাঙলা প্রতিদিন২৪.কম
ডিসেম্বর ৯, ২০২০ ১২:২৭ পূর্বাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ৯ ডিসেম্বর লড়াকু মুক্তিযোদ্ধারা মিত্রবাহিনীকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে। এ এক অন্যরকম দৃশ্য। অন্যরকম অভিজ্ঞতা। প্রতি মুহূর্তেই রচিত হতে থাকে স্বাধীনতা যুদ্ধ জয়ের অমর গাঁথা। ১৯৭১ সালের এই দিনে চাঁদপুর ও দাউদকান্দি (কুমিল্লা) এলাকা পাকিস্তানি বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত করেছিল বীর মুক্তিযোদ্ধারা। স্বাধীনতা যুদ্ধের চূড়ান্ত এই পর্যায়ে অন্য অঞ্চলের সাথে মুক্ত হয়েছিল ফেনীর ছাগলনাইয়া। এক নম্বর সেক্টরের ক্যাপ্টেন মাহফুজের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধা এই এলাকা মুক্ত করার লড়াইয়ে অংশ নেয়। বিজয়ী মুক্তিযোদ্ধাদের একটি অংশ ফেনী-চট্টগ্রাম সড়ক ধরে এবং অন্য একটি অংশ মুহুরী নদী হয়ে চট্টগ্রামের দিকে অগ্রসর হয়। তুমূল গণযুদ্ধ শেষে আজকের দিনে জামালপুরও মুক্ত হয়। এটি মুক্ত হওয়া ছিল একটি মাইলফলক। পরবর্তীতে মুক্তিবাহিনী টাঙ্গাইল হয়ে ঢাকায় পৌঁছেছিল। দেশের অন্য প্রায় সকল অঞ্চলে তখন চলছিল ঢাকা দখলের চূড়ান্ত প্রস্তুতি। ৯ ডিসেম্বর থেকেই সব দিক থেকে মুক্তিবাহিনী ঢাকার দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে।
এদিকে, পূর্ব পাকিস্তানের গবর্নর ডা. এ এম মালিকও মরিয়া হয়ে ওঠেন। সেদিন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে পাঠানো চিঠিতে তিনি বলেছিলেন, আশু যুদ্ধ বিরতি এবং রাজনৈতিক মীমাংসা বিবেচনার জন্য আরো একবার আপনার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। ঐ দিন রাতে ইয়াহিয়া খান তার উত্তরে লিখেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তানের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়টি আমি সম্পূর্ণরূপে আপনার উপর ছেড়ে দিচ্ছি। আপনি যে সিদ্ধান্ত নেবেন তাই আমি অনুমোদন করব। একই সাথে জেনারেল নিয়াজীকে নির্দেশ দিচ্ছি তিনি যেন আপনার সিদ্ধান্ত মেনে নেন এবং সেই অনুসারে সবকিছুর আয়োজন করেন। মূলত এই বার্তার মাধ্যমে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা স্বীকার করে নিয়েছিলেন। আত্মসমর্পণের অনুমতি দিয়েছিলেন। অথচ এর আগের দিনের চিঠিতেও তিনি যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। বাংলার বীর সেনানীদের যুদ্ধ ও জনগণের ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছিল বলেই ইয়াহিয়া খান এই নির্দেশ দিয়েছিলেন। একাত্তরের এই দিন আরো হানাদারমুক্ত হয় কুমারখালী (কুষ্টিয়া), তিতাস (কুমিল্লা), পাইকগাছা (খুলনা), গাইবান্ধা, নকলা (শেরপুর), অভয়নগর (যশোর), ঈশ্বরগঞ্জ, গফরগাঁও ও ত্রিশাল (মোমেনশাহী), নেত্রকোনাসহ বিভিন্ন এলাকা।

সর্বশেষ - খবর

আপনার জন্য নির্বাচিত

বিএনপি অপরাজনীতি থেকে না ফিরলে তাদের অপমৃত্যু ঘটবে : ওবায়দুল কাদের

‘মদার অব হিউম্যানিটি সমাজকল্যাণ পদক(২০২০-২০২১)’ মনোনয়ন আহবান

ডিজিটাল রিওয়ার্ড হিসেবে বিনামূল্যে ‘হইচই’ সাবস্ক্রিপশন উপভোগ করতে পারবেন ব্র্যাক ব্যাংক আস্থা অ্যাপ ব্যবহারকারীরা

যাত্রা শুরু করলো প্রথম অনলাইন ভার্চুয়াল টিউটরিং প্ল্যাটফর্ম শুরু

র‌্যাব-১০ এর পৃথক অভিযান : রাজধানীতে প্যাথেডিন ও গাজাসহ আটক ৫

স্পিকারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে জাসদ

মহেশপুরে আইনশৃক্সখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

বিদেশিদের পেছনে ঘুরে বিএনপির কোনো লাভ হয়নি : হাছান মাহমুদ

একে অন্যের প্রতি দয়ালু হতে বলে ইসলাম

ব্রেকিং নিউজ :